রবিবার | ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

দীঘিনালা ও রামগড়ে বজ্রপাতে মা ও শিশুসহ ৩জনের মৃত্যু

প্রকাশঃ ০৫ মে, ২০২৪ ১২:৪৯:৪৭ | আপডেটঃ ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১০:২৩:২৬

সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের মধ্যবেতছড়ি গ্রামে বজ্রপাতে মা শিশু সন্তানের মৃত্যু ঘটেছে। আজ রবিবার ভোরে (৫টায়) এই ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, হাসিনা বেগম (৩০) তার ছেলে হানিফ মিয়া () দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিভিয়ে লাশ উদ্বার করে। মেরুং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদা বেগম লাকি জানান, বজ্রপাতে টিনের ঘরটি পুড়ে নিহতদের মরদেহ অঙ্গার হয়ে গেছে। ঘটনার সময় হাসিনা বেগমের স্বামী গাড়ি চালক ছাদেক আলী বাড়িতে ছিলেন না।

 

দীঘিনালা থানার ওসি মো: নুরুল হক জানিয়েছেন, লাশগুলো আইনী প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে

 

 

অপরদিকে খাগড়াছড়ির রামগড়ে  ভোর সাড়ে টার দিকে রামগড়ের সদর ইউনিয়নের হাজা বৈদ্যপাড়ায় বজ্রপাতে গনজ মারমা (৫৫) নামে একজন মারা যায়, সে ওই এলাকার মৃত কংজ মারমার ছেলে। সময় গনজ মারমার গোয়ালে তাকে দুইটি গরুও মারা যায়। 

 

রামগড় সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শাহ আলম জানান, ভোরে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যুর খবর স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। 

 

এদিকে, রামগড়ে মৌসুমের প্রথম কাল বৈশাখে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে বসতবাড়ি, গাছপালা বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন। ভোরে কাল বৈশাখীতে রামগড়-জালিয়াপাড়া সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। ছাড়া দারগাপাড়া রামগড় বাজারে কালবৈশাখীতে বসতবাড়ির টিন, গাছ বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙ্গে পড়ে। তবে সময় কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। 

 

রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতা আফরিন জানান, বজ্রপাতে নিহতের পরিবারকে নগদ ২০ হাজার টাকা সহযোগীতা প্রদান করা হয়েছে। ছাড়া কালবৈশাখীতে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরীর কাজ চলমান আছে। 

 

খাগড়াছড়ি |  আরও খবর
এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions