ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে তৌহিদী মুসলিম জনতার বিক্ষোভ নির্বাচনী পরিবেশ তৈরির জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার: -ধর্ম উপদেষ্টা রাঙামাটিতে বিশ্ব এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিষ্ট্যান্স সচেতনামূলক সপ্তাহ পালন বান্দরবানের ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্রের পরিচালককে অপসারণের দাবি রাঙামাটিতে ২ দিনের আয়কর মেলার উদ্বোধন
সিএইচটি টুডে ডট কম ডেস্ক। সর্বক্ষেত্রে পার্বত্য এলাকার সকল নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে এই শ্লোগানে খাগড়াছড়িতে পালিত হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে খাগড়াছড়ি অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন হয়।এর আগে জেলার চেঙ্গী স্কয়ার হতে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শাপলা চত্তর প্রদক্ষিন করে খাগড়াছড়ি অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে শোভাযাত্রা শেষ করে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
এতে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কাজী মোঃ- মজিবর রহমান । এতে খাগড়াছড়ি পিসিএনপির সভাপতি মোঃ-আব্দুল মজিদের সভাপতিত্বে কেন্দ্রেয় ও স্থানীয় নাগরিক, ছাত্র ও মহিলা পরিষদ নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী মো. মজিবর রহমান বলেন,চুক্তির আগে থেকে এখানো পাহাড়ে রক্তের হলিখেলা করে যাচ্ছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। পার্বত্য এলাকার সমস্ত নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।পার্বত্য চুক্তিতে লক্ষ্য উদ্দেশ্য ছিল শান্তি প্রতিষ্ঠা করা কিন্ত শান্তি চুক্তির পর জেএসএস (সন্তুর) অসহযোগিতার কারনে এখন আরো অশান্তিতে রুপান্তর হয়েছে পাহাড়।
অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি, খুন এসব তো পার্বত্য চট্টগ্রামে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা জেএসএস সন্তুর নেতৃত্বেই করে। অবৈধ অস্ত্র দিয়ে মানুষ খুন ও চাঁদাবাজির সমস্ত দায় জেএসএসকেই নিতে হবে। সন্তু লারমাকে প্রশ্ন রেখে কাজী মজিব বলেন চুক্তির কোথায় উল্লেখ আছে নাকি যে চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়নে দেরী হলে অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি, খুন অপহরন করতে হবে? আপনাদের প্রতি একটাই শর্ত ছিলো অবৈধ অস্ত্র পরিহার করা। আপনারা সেটা করতে সময় নস্ট করছেন কেনো?