বৃহস্পতিবার | ২৮ মার্চ, ২০২৪
পাহাড়ী অঞ্চলের জুমে এবং সেচ সুবিধা নেই এমন জমিতে

খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রদর্শনী ও মাঠদিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশঃ ১৭ অগাস্ট, ২০১৮ ১২:৩৯:০৫ | আপডেটঃ ২৮ মার্চ, ২০২৪ ০৫:৪৮:০৫
সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। পাহাড়ী অঞ্চলের জুমে (পাহাড়ে বিশেষ চাষ পদ্ধতি)  এবং সেচ সুবিধা নেই এমন জমিতে নতুন জাতের  খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে এক প্রদর্শনী ও মাঠদিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা খাগড়াছড়ি  উপ-কেন্দ্র জেলা শহরের বেলতলীাপাড়া এলাকায় আজ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক  মোহাম্মদ সফর উদ্দিন প্রধান অতিথি ছিলেন। বিনা খাগড়াছড়ি উপ-কেন্দ্রের ইনচার্জ ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রিগ্যান গুপ্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাঠদিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রিয়াজুর রহমান, খাগড়াছড়ি পাহাড়ী অঞ্চলের জুমে এবং সেচ সুবিধা নেই এমন জমিতে
খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রদর্শনী ও মাঠদিবস অনুষ্ঠিত
সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। পাহাড়ী অঞ্চলের জুমে (পাহাড়ে বিশেষ চাষ পদ্ধতি)  এবং সেচ সুবিধা নেই এমন জমিতে নতুন জাতের  খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে এক প্রদর্শনী ও মাঠদিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা খাগড়াছড়ি  উপ-কেন্দ্র জেলা শহরের বেলতলীাপাড়া এলাকায় আজ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক  মোহাম্মদ সফর উদ্দিন প্রধান অতিথি ছিলেন। বিনা খাগড়াছড়ি উপ-কেন্দ্রের ইনচার্জ ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রিগ্যান গুপ্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাঠদিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রিয়াজুর রহমান, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মুহাম্মদ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন চৌধুরী ও কৃষক উদয় ত্রিপুরা বক্তব্য রাখেন।
সভায় জানানো হয় যে, উচ্চ ফলনশীল ও আগাম পরিপক্ষ হওয়ায় খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের মাঝে ব্যাপক অগ্রহ দেখা গেছে।  জেলার বিভিন্ন প্রদর্শনী প্লটে আশাতীত ফলন হয়েছে। অনুষ্ঠানে জানানো হয় যে, প্রদর্শনী প্লটে ৪০ শতকের জমিতে ২০ মন ধান উৎপাদিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে গ্রামের কৃষক -কৃষানী, কৃষি বিভাগের আইপিএম ক্লাবের সদস্যসহ স্থানীয় গ্রামবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মুহাম্মদ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন চৌধুরী ও কৃষক উদয় ত্রিপুরা বক্তব্য রাখেন।
সভায় জানানো হয় যে, উচ্চ ফলনশীল ও আগাম পরিপক্ষ হওয়ায় খরা সহিষ্ণু বিনাধান- ১৯ চাষে কৃষকদের মাঝে ব্যাপক অগ্রহ দেখা গেছে।  জেলার বিভিন্ন প্রদর্শনী প্লটে আশাতীত ফলন হয়েছে। অনুষ্ঠানে জানানো হয় যে, প্রদর্শনী প্লটে ৪০ শতকের জমিতে ২০ মন ধান উৎপাদিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে গ্রামের কৃষক -কৃষানী, কৃষি বিভাগের আইপিএম ক্লাবের সদস্যসহ স্থানীয় গ্রামবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতি |  আরও খবর
এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions