রাঙামাটিতে সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার রাঙামাটিতে ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের অপসারণ না করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন আবারও চালু হচ্ছে পাহাড়ের শিক্ষার 'বাতিঘর' পাড়াকেন্দ্র দুই জেলা পরিষদের প্রশাসনিক ক্ষমতা পেল মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-সদস্যদের অপসারণ না করার দাবীতে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন
সিএইচটি টুডে ডট কম, কাউখালী (রাঙামাটি)। গত কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষনের কারনে বড় ধরনের কোন পাহাড় ধসের ঘটনা না ঘটলেও বিভিন্ন এলাকায় ছোট ছোট পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েকটি ঘরের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
ঘাগড়া ইউনিয়েনের বেশ কিছু এলাকা কাশখালী,জুনুমছড়া ও ঘাগড়ার কলাবাগান এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হ্যাপী দাস। এসময় কাউখালী থানার অফিসার ইনচার্জ রাজীব চন্দ্র কর, কাউখালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ফজলুল হক সহ স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী অফিসার হ্যাপী দাস জানান, কাউখালীতে তেমন কোন বড় দুর্ঘটনা ঘটেনি। তবে আমরা জরুরী অবস্থার জন্য ৩৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস এবং টানা বৃষ্টি হলে কাউখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসের সম্ভাবনা তৈরী হয়। যার ফলে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিগুলো ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। এছাড়া সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়াতে এবং জনগণকে সচেতন করতে মাইকিং করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে পাহাড় ধসে কাউখালী উপজেলাতে ২১ জনের প্রাণহানি ঘটে।