জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক বলেই পার্বত্য অঞ্চলে ব্যাপক উন্নয়ন হচ্ছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশঃ ১১ নভেম্বর, ২০১৮ ০১:১৭:০৩ | আপডেটঃ ০৭ মে, ২০২৪ ০৯:৩৭:৫৪
সিএইচটি টুডে ডট কম, বান্দরবান। জননেত্রী শেখ হাসিনা পাহাড়ের জনগনের প্রতি আন্তরিক বলেই পার্বত্য অঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে, পাহাড়ের উন্নয়ন ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে একযোগে কাজ করে যেতে হবে। বর্তমান সরকারের আমলেই পার্বত্য এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আগামীতেও এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী ২৩ ডিসেম্বর আপনাদের সঠিক ভোটটি সঠিক জায়গায় দিবেন এমনটায় মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

এসময় তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, রাস্তাঘাট, ব্রীজ, কালবার্ট, মন্দির, মসজিদ, কেয়াং ও গির্জা সহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড সাধিত হচ্ছে আর এর সুফল ভোগ করছে পার্বত্য এলাকার জনগণ সহ সারা বাংলাদেশে জনসাধারণ।

বান্দরবানে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নে সুয়ালক ইউনিয়নে কয়েকটি উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর ও উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার বিকেলে বান্দরবান সদরের সুয়ালক ইউনিয়নে ৯৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ¤্রাে আবাসিক উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেনী কক্ষ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন,২০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তুলাতলী বাজারের মসজিদ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন,৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সুলতানপুর জামে মসজিদ নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

এসময় পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর সাথে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য মোঃ শফিকুর রহমান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুছ, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক মোঃ আবদুল আজিজ, নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোহাম্মদ ইয়াছির আরাফাত, সুয়ালক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উক্যনু মারমা, মেম্বার মোঃ জসিম উদ্দিন, মেম্বার আবদুর সবুর, জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি মোঃ মুছা কোম্পানী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম সহ স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

সুয়ালক ইউনিয়নের স্থানীয়দের আশাবাদ উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।