রাঙামাটিতে তালের শাঁস বিক্রির কদর বেড়েছে

প্রকাশঃ ১৯ মে, ২০২৩ ০২:৫৫:১৯ | আপডেটঃ ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১১:১৩:৫৭
রাঙামাটিতে তালের শাঁস বিক্রির কদর বেড়েছে। অনেক ফল যখন ফরমালিনের বিষে নীল, অন্যদিকে তালের শাঁসে ফরমালিনের ঝুঁকি না থাকায় দাম কিছটা বেশী হলেও নারী-পুরুষসহ শিশুরাও তালের শাঁস আগ্রহ করে কিনে খাচ্ছেন। ভ্যাপসা গরমে শরীরের পানিশূণ্যতা দূর করতে বেশ ভূমিকা রাখে এই ফলটি। ক্লান্ত পরিশ্রমী মানুষগুলো তালের শাঁসে প্রশান্তি খুঁজে পাচ্ছেন। প্রাণ সতেজ করতে তালের রসালো বিচির জুরি মেলা ভার। গ্রাম্য ভাষায় এটি তালের বিচি, তালকুর বা আশারি নামে পরিচিত। গ্রাম ও শহরের বেশিরভাগ মানুষের কাছে তালের শাঁসের কদর বেশি।

বুধবার (১৭মে) সকালে রাঙামাটি শহরের বনরুপা হাট-বাজার, রাস্তাঘাট, ফুটপাতসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে দেখা গেছে. আবহাওয়ার ঠান্ডা থাকলে তালের শাঁসের চাহিদা ব্যাপক। সুস্বাদু এই ফলটির বিক্রেতারা ধাঁরালো দা দিয়ে তাল কেটে তালের শাঁস বের করছে আর ক্রেতারাও অনেক আগ্রহ নিয়ে এই ফলের শাঁস কিনছেন।

ক্রেতারা বলছেন, গত বছরের থেকে এবার তালের শাঁসের দাম অনেকটা বেশি। এরপরও মৌসুমী ও সুস্বাদু ফল হওয়ায় এর প্রতি আগ্রহের কমতি নেই তাদের। তালের চাহিদা থাকায় বিচি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। বড় তাল প্রতি বিচি শাঁস ১০০টাকা করে, তিন বিচি ৪০-৬০টাকায়। আবার ছোট তালের বিচি ২০-৩০টাকা। ক্রেতারা মূল্যের দিকে না তাকিয়ে স্বাচ্ছন্দে কিনে নিচ্ছেন।

ছবি ও প্রতিবেদন - শাহ আলম , রাঙামাটি।